সালমান শাহ হত্যা তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত হতে পারেঃ আইনজীবী
সালমান শাহ হত্যা তদন্ত ভিন্নখাতে প্রবাহিত হতে পারেঃ আইনজীবী
গুটিকয়েক বিপথগামী সদস্যের দায়িত্ব নেবে না বাহিনী : পুলিশ মহাপরিদর্শক
গুটিকয়েক বিপথগামী সদস্যের দায়িত্ব নেবে না বাহিনী : পুলিশ মহাপরিদর্শক
রাখাইনে অভিযান সন্ত্রাসবিরোধী, দাবি মিয়ানমারের, বাস্তব চিত্র ভিন্ন
রাখাইনে অভিযান সন্ত্রাসবিরোধী, দাবি মিয়ানমারের, বাস্তব চিত্র ভিন্ন
"আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতেই হতে হবে রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার"
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতেই হতে হবে রোহিঙ্গা গণহত্যার বিচার
জিডিপিতে এসএমই খাতের অবদান ২৫ শতাংশ
দেশে বর্তমানে কুটির শিল্পসহ প্রায় ৭৫ লাখ অতিক্ষুদ্র (মাইক্রো), ক্ষুদ্র ও মাঝারি (এমএসএমই) শিল্প প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যা দেশের মোট অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৯৮ শতাংশ এবং জিডিপিতে এসএমই খাতের অবদান হচ্ছে প্রায় ২৫ শতাংশ।
২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত এসএমই ফাউন্ডেশন ঢাকায় ৫টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা এবং ২০টি আঞ্চলিক এসএমই পণ্যমেলার আয়োজন করেছে। এসব মেলায় মোট ১ হাজার ১০৬ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকার সামগ্রি বিক্রয় এবং ১ হাজার ২৯৭ কোটি ১৩ লক্ষ টাকার বিভিন্ন পণ্যের অর্ডার পাওয়া যায়।
এসএমই ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহ বৃহস্পতিবার বাসস’কে এ কথা বলেন।
সরকার ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নকে গূরুত্ব দিচেছ উল্লেখ করে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন বলেন, ‘বাংলাদেশের মতো দেশে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তরের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে হবে’। জাতীয় শিল্প নীতি-২০১৬তে এটা প্রতিফলিত হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘এসএমই ফাউন্ডেশন দেশের দশলক্ষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের সাথে স¤পৃক্ত কোটি মানুষের সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০), রূপকল্প-২০২১, জাতীয় শিল্প নীতি ২০১৬, এসডিজি’র পাঁচটি অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা (১,৪,৫,৮ এবং ৯) এবং অন্যান্য নীতিমালা ও কৌশলপত্র অনুসারে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে’।
কে এম হাবিব উল্লাহ বলেন, ‘বাংলাদেশকে ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতের উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা সৃষ্টির কোন বিকল্প নাই’। এক্ষেত্রে তিনি জাপান ও চীনের উদাহরণ তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে আগে ফাউন্ডেশনের নিজস্ব তহবিল থেকে উদ্যোক্তাদের ৪০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হত। চলতি অর্থবছর থেকে তা ৬০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এই ঋন আদায়ের হার শতভাগ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা যায়, এসএমই অর্থয়ন সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘ক্রেডিট হোলসেলিং’ কার্যক্রমের আওতায় ১১টি সহযোগী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসএমই উদ্যোক্তাদের ২০০৯ সাল থেকে সহজ শর্তে সিঙ্গেল ডিজিট (অনুর্দ্ধ ৯%) সুদে জামানতবিহীন ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এ কার্যক্রমের আওতায় আগস্ট ২০১৭ পর্যন্ত ১ হাজার ২শ’ জন এসএমই উদ্যোক্তাকে ঋণ দেয়া হয়েছে, এর মধ্যে ৪৪০ জন নারী উদ্যোক্তা রয়েছেন। এছাড়াও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য তিনটি বিশেষায়িত ঋণ কর্মসূচি- ‘গুণবতী, সুকন্যা এবং নীলিমা’ চলমান রয়েছে।
সূত্র জানায়, ২০০৭ সাল থেকে এপর্যন্ত নিয়মিত কার্যক্রমের আওতায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য ঢাকা ছাড়াও সিলেট, রংপুর, গোপালগঞ্জ, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, বরিশাল, কুমিল্লা, খুলনা, জামালপুর, বান্দরবান, মৌলভীবাজার, দিনাজপুর, বগুড়া, ঝালকাঠি, যশোর জেলায় এসএমই পণ্য মেলার আয়োজন করা হয়। এই মেলাগুলোতে ৮৫০জন নারী উদ্যোক্তা (অংশগ্রহণকারীদের ৭০%) অংশগ্রহণ করেন।
২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত এসএমই ফাউন্ডেশন ঢাকায় ৫টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলা এবং ২০টি আঞ্চলিক এসএমই পণ্যমেলার আয়োজন করেছে। এসব মেলায় মোট ১ হাজার ১০৬ কোটি ৮৮ লক্ষ টাকার সামগ্রি বিক্রয় এবং ১ হাজার ২৯৭ কোটি ১৩ লক্ষ টাকার বিভিন্ন পণ্যের অর্ডার পাওয়া যায়।
এসএমই ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহ বৃহস্পতিবার বাসস’কে এ কথা বলেন।
সরকার ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নকে গূরুত্ব দিচেছ উল্লেখ করে এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন বলেন, ‘বাংলাদেশের মতো দেশে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে রূপান্তরের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে হবে’। জাতীয় শিল্প নীতি-২০১৬তে এটা প্রতিফলিত হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘এসএমই ফাউন্ডেশন দেশের দশলক্ষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের সাথে স¤পৃক্ত কোটি মানুষের সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (২০১৬-২০২০), রূপকল্প-২০২১, জাতীয় শিল্প নীতি ২০১৬, এসডিজি’র পাঁচটি অভীষ্ট লক্ষ্যমাত্রা (১,৪,৫,৮ এবং ৯) এবং অন্যান্য নীতিমালা ও কৌশলপত্র অনুসারে নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে’।
কে এম হাবিব উল্লাহ বলেন, ‘বাংলাদেশকে ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতের উন্নয়ন ও উদ্যোক্তা সৃষ্টির কোন বিকল্প নাই’। এক্ষেত্রে তিনি জাপান ও চীনের উদাহরণ তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে আগে ফাউন্ডেশনের নিজস্ব তহবিল থেকে উদ্যোক্তাদের ৪০ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হত। চলতি অর্থবছর থেকে তা ৬০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। এই ঋন আদায়ের হার শতভাগ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা যায়, এসএমই অর্থয়ন সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘ক্রেডিট হোলসেলিং’ কার্যক্রমের আওতায় ১১টি সহযোগী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসএমই উদ্যোক্তাদের ২০০৯ সাল থেকে সহজ শর্তে সিঙ্গেল ডিজিট (অনুর্দ্ধ ৯%) সুদে জামানতবিহীন ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এ কার্যক্রমের আওতায় আগস্ট ২০১৭ পর্যন্ত ১ হাজার ২শ’ জন এসএমই উদ্যোক্তাকে ঋণ দেয়া হয়েছে, এর মধ্যে ৪৪০ জন নারী উদ্যোক্তা রয়েছেন। এছাড়াও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য তিনটি বিশেষায়িত ঋণ কর্মসূচি- ‘গুণবতী, সুকন্যা এবং নীলিমা’ চলমান রয়েছে।
সূত্র জানায়, ২০০৭ সাল থেকে এপর্যন্ত নিয়মিত কার্যক্রমের আওতায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য ঢাকা ছাড়াও সিলেট, রংপুর, গোপালগঞ্জ, কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, বরিশাল, কুমিল্লা, খুলনা, জামালপুর, বান্দরবান, মৌলভীবাজার, দিনাজপুর, বগুড়া, ঝালকাঠি, যশোর জেলায় এসএমই পণ্য মেলার আয়োজন করা হয়। এই মেলাগুলোতে ৮৫০জন নারী উদ্যোক্তা (অংশগ্রহণকারীদের ৭০%) অংশগ্রহণ করেন।
রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন ৩ লাখ ছাড়িয়েছে
মিয়ানমার থেকে নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন তিন লাখ ছাড়িয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গত দেড় মাসে তিন লাখ তিন হাজার ৩১৬ জন রোহিঙ্গা নিবন্ধিত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার একদিনেই নিবন্ধিত হয়েছে ১১ হাজার ৭৩৬ জন। উখিয়া উপজেলার কুতুপালং-১ কুতুপালং-২ নোয়াপাড়া, থাইংখালী-১, থাইংখালী-২ বালুখালী ও টেকনাফ উপজেলার লেদাÑ এই ৭টি ক্যাম্পে নিবন্ধনের কাজ চলছে।
পাসপোর্ট এন্ড ইমিগ্রেশনের তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয় গত ১১ সেপ্টেম্বর থেকে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা এ কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা করছেন।
পাসপোর্ট এন্ড ইমিগ্রেশনের উপ-পরিচালক আবু নোমান মোহাম্মদ জাগির আজ সন্ধ্যায় বাসসকে জানান, ‘এখন প্রতিদিন গড়ে ১১ হাজরের বেশি রোহিঙ্গা নিবন্ধিত হচ্ছেন। নিবন্ধন কেন্দ্রে ভীড় অনেক বেড়েছে। নিবন্ধন কর্মীদের দিনভর ছবি তুলে ও তাদের নাম-ঠিকানা লিপিবদ্ধ করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে।’
আজ সকালে বালুখালী ক্যাম্পে নিবন্ধন কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ লাইন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা রোহিঙ্গাদের ছবি তুলছেন, তাদের নাম-ঠিকানা লিপিবদ্ধ করছেন এবং একইসাথে তাদেরকে একটি করে ছবি সম্বলিত নিবন্ধন কার্ড ধরিয়ে দিচ্ছেন। অনেকটা ওয়ানস্টপ সার্ভিসের মত।
লাইনে দীর্ঘক্ষণ স্ত্রী ও ৪ সন্তানকে নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন হালিম উদ্দিন। তিনি বাসসকে জানান, ‘ছবি না তুললে নাকি কোন ত্রাণ পাবো না। আমাদের ক্যাম্পের অনেকেই নিবন্ধন করেছেন। তাই ছেলে-মেয়েদের নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ সরকার আমাদের জন্য অনেক করেছে। খাদ্য, ঔষধ, থাকার ব্যবস্থা সব করছে।’
নিবন্ধন কার্ড হাতে নিয়ে কেন্দ্র থেকে বের হচ্ছিলেন বালুখালী ক্যাম্পের তানজিয়া খাতুন। ছবি সম্বলিত কার্ড দেখিয়ে প্রতিবেদককে বলেন, ‘সকালেই এসেছি। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে নিবন্ধন করলাম। কার্ডও দিলো। এখন আর সাহায্য পেতে কোন সমস্যা হবে না।’
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে গত বুধবার পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৩ হাজার। সেই হিসেবে আরও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা এখনও নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। সূত্রঃ বাসস
পাসপোর্ট এন্ড ইমিগ্রেশনের তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয় গত ১১ সেপ্টেম্বর থেকে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা এ কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতা করছেন।
পাসপোর্ট এন্ড ইমিগ্রেশনের উপ-পরিচালক আবু নোমান মোহাম্মদ জাগির আজ সন্ধ্যায় বাসসকে জানান, ‘এখন প্রতিদিন গড়ে ১১ হাজরের বেশি রোহিঙ্গা নিবন্ধিত হচ্ছেন। নিবন্ধন কেন্দ্রে ভীড় অনেক বেড়েছে। নিবন্ধন কর্মীদের দিনভর ছবি তুলে ও তাদের নাম-ঠিকানা লিপিবদ্ধ করতে হিমসিম খেতে হচ্ছে।’
আজ সকালে বালুখালী ক্যাম্পে নিবন্ধন কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় দীর্ঘ লাইন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা রোহিঙ্গাদের ছবি তুলছেন, তাদের নাম-ঠিকানা লিপিবদ্ধ করছেন এবং একইসাথে তাদেরকে একটি করে ছবি সম্বলিত নিবন্ধন কার্ড ধরিয়ে দিচ্ছেন। অনেকটা ওয়ানস্টপ সার্ভিসের মত।
লাইনে দীর্ঘক্ষণ স্ত্রী ও ৪ সন্তানকে নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন হালিম উদ্দিন। তিনি বাসসকে জানান, ‘ছবি না তুললে নাকি কোন ত্রাণ পাবো না। আমাদের ক্যাম্পের অনেকেই নিবন্ধন করেছেন। তাই ছেলে-মেয়েদের নিয়ে এসেছি। বাংলাদেশ সরকার আমাদের জন্য অনেক করেছে। খাদ্য, ঔষধ, থাকার ব্যবস্থা সব করছে।’
নিবন্ধন কার্ড হাতে নিয়ে কেন্দ্র থেকে বের হচ্ছিলেন বালুখালী ক্যাম্পের তানজিয়া খাতুন। ছবি সম্বলিত কার্ড দেখিয়ে প্রতিবেদককে বলেন, ‘সকালেই এসেছি। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে নিবন্ধন করলাম। কার্ডও দিলো। এখন আর সাহায্য পেতে কোন সমস্যা হবে না।’
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে গত বুধবার পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৩ হাজার। সেই হিসেবে আরও প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা এখনও নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। সূত্রঃ বাসস
বিলিয়নায়ারের সংখ্যা ১০ শতাংশ বেড়েছে
বিশ্বে গত বছর বিলিয়নায়ানের সংখ্যা ২০১৫ সালের চেয়ে ১০ শতাংশ বেড়ে ১৫০০ ছাড়িয়েছে। এশিয়ায় বিলিয়নায়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই এমনটি ঘটেছে।
সুইস ব্যাংকিং জায়ান্ট ইউবিএস এবং অডিটর্স পিডাব্লিউসি বৃহস্পতিবার এ কথা জানায়।
ইউবিএস এবং পিডাব্লিউসি’র বার্ষিক প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত বছর প্রথমবারের মতো এশিয়ায় বিলিয়নায়ারের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে গেছে। এশিয়ায় বিলিয়নায়ারের সংখ্যা ৬৩৭ এবং যুক্তরাষ্ট্রে ৫৬৩। চীনের উদ্যোক্তাদের সুবাদে এশিয়ায় এই বিলিয়নায়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিলিয়নায়ার সমীক্ষা প্রতিবেদনে ইউরোপ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ইউরোপের বিলিয়নায়ারের সংখ্যা ৩৪২।
বিশ্বের অতি দরিদ্র এই গ্রুপ বিশ্বের ৬ ট্রিলিয়ন ডলার (৫ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ইউরো) সম্পদ নিয়ন্ত্রণ করছে। পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় বিলিয়নায়ারদের ১৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এই গ্রুপের ১৫৪২ বিলিয়নায়ার তাদের মালিকানাধীন অথবা আংশিক নিয়ন্ত্রিত কোম্পানিগুলোতে ২৭ দশমিক ৭ মিলিয়ন লোক কাজ করছে। সূত্রঃ বাসস
ইন্দোনেশিয়ার আতশবাজি কারখানায় অগ্নিকান্ডে ৪৭ জনের প্রাণহানী
জাকার্তার বাইরে একটি আতশবাজির কারখানায় অগ্নিকান্ডে অন্তত ৪৭ জন নিহত ও কয়েক ডজন মানুষ আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার পুলিশ এএফপিকে একথা জানিয়েছে।
টাঙ্গেরাং কোটা পুলিশ প্রধান হ্যারি কুরনিওয়ান ৪৭ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেন, হতাহতে সঠিক সংখ্যা এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। সূত্রঃ বাসস
Subscribe to:
Posts (Atom)